Posts

Showing posts from December, 2020

What is taqwa and why

The Qur'an urges one to attain taqwa. The best definition of taqwa is given by the eminent Companion Ubayy ibn Kab. Once 'Umar asked Ubayy ibn Kab, "What is taqwa?" Ubayy ibn Kab said, "Have you ever walked on the path of thorns?" Umar said, "Yes." Ubayy ibn Kab said, "How did you walk?" Umar (may Allah be pleased with him) said, "I have walked very carefully, so that thorns do not get stuck in my body." Ubayy ibn Kab (may Allah be pleased with him) said: This is taqwa. (Tafsir Qurtubi, Ibn Kathir) Just as man is careful to avoid thorns on the thorny path, so is it to avoid what Allah has forbidden to avoid punishment and to do what Allah loves in order to be rewarded by Allah. Taqwa. Basically taqwa is an important act of worship in the heart. In simple Bengali it is called fear of Allah. Taqwa is the source of all good deeds, the guide to the path of virtuous deeds. Taqwa is to survive the punishment of Allah through good deed

মিথ্যার প্রকারভেদ এবং এর প্রতি নিষেধাজ্ঞা

কুরআন এবং হাদিসের অকাট্য প্রমাণাদির ভিত্তিতে সকল প্রকার মিথ্যা স্পষ্টরুপে হারাম বলে প্রমানিত৷ এটি জঘন্যতম গুনাহ এবং নিকৃষ্টতম বদ অভ্যাস৷  হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, মুনাফিকের আলামত হলো তিনটি---যখন কথা বলে মিথ্যা বলে,প্রতিশ্রুতি দিলে ভঙ্গ করে,এবং আমানত রাখলে খিয়ানত করে৷  (সহি বুখারী হাদিস নাম্বার : ৩৩) (সহি মুসলিম হাদিস নাম্বার :৫৯) আব্দুল্লাহ বিন আমর ইবনুল আস (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, চারটি জিনিস  (স্বভাব ) যার মধ্যে থাকবে সে খাঁটি মুনাফিক৷  আর যার মধ্যে এগুলোর একটি রয়েছে, তা ত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের  একটি স্বভাব রয়ে যায়৷  (স্বভাব গুলো হলো) আমানত রাখলে খেয়ানত করে, কথা বললে মিথ্যা বলে, যুক্তি করলে ভঙ্গ করে, এবং বিবাদে জরালে অশ্লীল কথা বলে৷  (সহি বুখারী হাদিস নাম্বার :৩৪) (সহি মুসলিম হাদিস নাম্বার :৫৮) সম্মানিত প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা এই ধরনের জঘন্যতম মিথ্যা থেকে যেন মহান আল্লাহতালা আমাদের সর্ব অবস্থায় হেফাযত করেন, আমিন৷  

খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস সবার জানা দরকার৷

হযরত আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,  রাসুল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যাক্তি জোর করে কারো সমপদের এক বিঘত জমি দখল করে নিবে,মহান আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাকে সাত তবক জমিন তার গলায় ঝুলিয়ে দিবেন৷  (সহি বুখারী মুসলিম)

বিষয় ভিত্তিক হাদিস৷

হযরত আবু যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত,_____________________________________তিনি বলেন, আমি নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে ছিলাম। যখন তিনি উহুদ পাহাড় দেখলেন, তখন বললেন, আমি পছন্দ করি না যে, এই পাহাড়টি আমার জন্য সোনায় পরিণত করা হোক এবং এর মধ্য হতে একটি দীনারও (স্বর্ণ মুদ্রা) আমার নিকট তিন দিনের বেশী থাকুক, সেই দীনার ব্যতীত যা আমি ঋণ আদায়ের জন্য রেখে দেই। তারপর তিনি বললেন, যারা অধিক সম্পদশালী তারাই (সওয়াবের দিক দিয়ে) স্বল্পের অধিকারী। কিন্তু যারা এভাবে ওভাবে ব্যয় করেন (তারা ব্যতীত) (বর্ণনাকারী) আবূ শিহাব তার সামনের দিকে এবং ডান ও বাম দিকে ইশারা করেন এবং এরূপ লোক খুব কম আছে। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তুমি এখানেই অবস্থান কর। তিনি একটু দূরে গেলেন। আমি কিছু শব্দ শুনতে পেলাম। তখন আমি তাঁর কাছে আসতে চাইলাম। এরপর “আমি ফিরে আসা পর্যন্ত তুমি এখানে অবস্থান কর” তাঁর এ কথাটি আমার মনে পড়ল। তিনি যখন আসলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল! যা আমি শুনলাম অথবা বললেন যে আওয়াজটি আমি শুনতে পেলাম তা কী? তিনি বললেন, তুমি কী শুনেছ? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, আমার কাছে জ

কুরআন হাদিসের আলোকে সুখি হতে হলে এই বিষয় গুলি অবশ্যই আপনার জানা দরকার৷

উত্তম কথা ব্যতীত অন্য কথা হতে জবানকে হেফাজত করা৷

প্রতিটি  দীনদার পরহেজগার ব্যক্তির জন্যই সকল বিষয়ে নিজের জিহবা এবং ভাষার ব্যবহারকে সংযত রাখা অত্যন্ত জরুরি৷ শুধু কল্যাণকর বিষয়েই তার ব্যবহার হতে পারে৷ এমনকি কল্যাণলাভের বিচারে যদি কথা বলা বা না-বলা উভয়ই সমান হয়, তবে সে ক্ষেত্রেও নীরব থাকা সুন্নাত৷ কেননা, সাভাবিক জায়েজ কতাবার্তাও ক্ষেত্রবিশেষে মানুষকে মাকরুহ ও হারামের দিকে ধাবিত করার আশঙ্কা রাখে৷ বরং অভ্যাসবশত অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভুলের আশঙ্কাই প্রবল৷ আর তখন কোনো কিছুই শান্তি বয়ে আনতে পারে না৷  হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ-দিবসের প্রতি ঈমান এনেছে, সে যেন ভালো কথা বলে অথবা চুপ থাকে৷ (সহি বুখারী: হাদিস নাম্বার ৬১৩৬) (সহি মুসলিম: হাদিস নাম্বার ৪৭) হযরত আবু মুসা আশআরী(রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, কোন মুসলমান উত্তম? তিনি বললেন, যার জিহবা ও হাত হতে অন্য মুসলমান নিরাপদ৷ (সহি বুখারী: হাদিস নাম্বার ১১) (সহি মুসলিম: হাদিস নাম্বার ৬৫,৬৬) হযরত সাহল বিন সাদ(রাঃ) রাসুল (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি আমার জন্য দুই চোয়াল আর দুই রানের মধ্যবর্তি বস্তুুর (জিহবা ও লজ্জাস্থান হেফাজত

একটি সুন্দর মোনাজাত আপনি চাইলে প্রতিরাতে পড়তে পারেন৷

হে আমার রব আমার গুনাহের স্তুুপ তো অনেক বড় কিন্তু আমি জানি,আপনার ক্ষমা আমার গুনাহের চেয়ে অনেক বেশি বড়৷ আপনার নির্দেশনুসারে আমি আপনাকে বিনম্র হয়ে ডাকছি যদি আপনি আমাকে ফিরিয়েদেন, তবে কে আমার প্রতি করুনা করবে৷  কেবল নেককার লোকই যদি আপনার কাছে ক্ষমার আশা করে,তাহলে গুনাহগার ও অপরাধী বান্দা কার কাছে ক্ষমার আশা করবে৷ আপনার কাছে তো আমার ক্ষমার পাওয়ার কোনো মাধ্যম নেই,থাকলে আছে কেবল আপনার প্রতি আশা সুধারনা ও আমার ইসলাম৷